ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার এ্যান্ড টেকনোলজি (বাংলা অনুবাদ: আন্তর্জাতিক ব্যবসায়, কৃষি এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৯১ সালের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইনের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপন করা হয়। ১৯৯২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি ডিগ্রি প্রদান শুরু করে। থাইল্যান্ডের অ্যাসাম্পশন ইউনিভার্সিটি অব ব্যাংককের সাথে তাদের সহযোগিতা চুক্তি রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি অ্যাসোসিয়েশন অব কমনোয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ এর সদস্য ।
আইইউবিএটির সুবৃস্তিত ক্যাম্পাসের আয়তন ৫.২ একর। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস তুরাগ নদীর তীরে অবস্থিত।
মেকানিক্যাল == বিভাগ সমূহ ==
আইইউবিএটি লাইব্রেরি ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্য সেবা এর প্রয়োজন মেটাতে ডিজাইন করা। যেটা ব্যবহার করতে আইইউবিএটি এর সকলকে উৎসাহ দেয়া হয়।বিশ্ববিদ্যায়টির সমস্ত ছাত্-ছাত্রী, শিক্ষক, গবেষক, বিশেষজ্ঞ এমনকি প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য লাইব্রেরী ব্যবহার ও এর বিভিন্ন সেবা নেয়ার সুযোগ রয়েছে।তবে শিক্ষার্থীদের রিডিং রুমের সুবিধার জন্য তার পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। এছাড়া কার্ডের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বই নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টির লাইব্র্রেরী তে আছে ১৭,৭৭০ টি বই, ৭৬০ টি জার্নাল, ২৭৯৩ টি প্রাকটিকাম রিপোর্ট,১২২ টি ক্যাসেট ও ৭০০ ডিভিডি এবং সিডি।যেটা শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এবং চেয়ার, টেবিল সহ পড়াশুনার অন্যান্য উপকরনে সমৃদ্ধ।
এছাড়া প্রড়াশুনার প্রয়োজনে আছে ফটোকপির সুবিধা। বিশ্ববিদ্যালয়টির ছুটির দিন ব্যতিত সাধারনত সকাল ৮.৩০ থেকে রাত ৮.৩০ পর্যন্ত এটি খোলা থাকে।